পিওএস কিয়স্কের মাধ্যমে যে কোন বিপনী কেন্দ্রের দৈনন্দিন কাজগুলো একটি সুশৃংখল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা যায়। যেমন মালিক/ম্যানেজার কর্তৃক দোকানের জন্য পন্যের কেনাকাটা হিসাব, দৈনন্দিন লেনদেন, লাভ--ক্ষতির হিসাব রাখা, ইত্যাদি কাজ সহজেই করতে পারবেন। একজন ক্রেতা ব্যবহারকারী অ্যাপসের মাধ্যমে দোকানে প্রাপ্ত পণ্যের তালিকা দেখা, পছন্দ করা ও বিল পরিশোধ করার মাধ্যমে পণ্যটি কিনতে পারবেন। ফলাফলে কিয়স্কের ব্যবহারে করলে বিপনীকেন্দ্রটির ব্যবস্থাপনায় দ্রুততা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়।
নাটবল্টুর পিওএস কিয়স্ক বর্তমানে ক্যান্টিন বা যে কোন খাদ্য বিষয়ক ব্যবসার জন্য প্রস্তুত। আমরা সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার এর সমন্বয়ে যে 'ক্যান্টিন কিয়স্ক' ব্যবস্থাপনা তৈরী করেছি সেটি যে কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য যে কোন সংখ্যায় সরবরাহ করা নাটবল্টুর জন্য সম্ভব হবে।
ক্যান্টিন ব্যবস্থাপনাকে সহজ করার জন্য, ক্যান্টিনের আর্থিক লেনদেন সহজ করতে এবং ক্যান্টিন ব্যবহারকারীদের নানান ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে আমাদের এই 'ক্যান্টিন কিয়স্ক'। এই কিয়স্কের মাধ্যমে একজন ক্যান্টিন মালিক ক্যান্টিনেে কেনাকাটা, আয়-ব্যায় ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। ক্যান্টিন ব্যবহারকারী কিয়স্ক ব্যবহার করে খাবার পছন্দ করা, মোট দাম হিসেব করা এবং অর্থ পরিশোধ করার মাধ্যমে খাবার ক্রয় করতে পারবেন। এই কিয়স্ক ব্যবহার করার মাধ্যমে স্বচ্ছভাবে আর্থিক লেনদেন করা সম্ভব হয়।
ক্যান্টিন কিয়স্ক ব্যবহার করলে ক্যান্টিনের মালিক বা ম্যানেজার সে সুবিধাগুলো পাবেন?
১। অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন কেনাকাটার হিসেব রাখতে পারবেন;
২। খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করতে এবং হালনাগাদ করতে পারবেন;
৩। কোন খাদ্য কতটুকু আছে, কোন খাদ্যগুলো নতুন করে কিনতে হবে তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন;
৪। দৈনন্দিন, সাপ্তাহিক, মাসিক এবং বাৎসরিক ভিত্তিতে আয়-ব্যায়ের হিসেব দেখতে পারবেন;
৫। একাধিক ক্যান্টিন থাকলে এই অ্যাপের মাধ্যমে এক স্থানে বসেই সকল ক্যান্টিনের হিসেব-নিকেশ দেখতে পারবেন।
এছাড়াও রয়েছে নানাবিধ সুবিধা।
ক্যান্টিন কিয়স্কের মাধ্যমে ক্যান্টিন ব্যবহারকারী যে সুবিধাগুলো পাবেন:
১। ক্যান্টিনে প্রাপ্ত সকল খাবারের তালিকা ও তাদের মূল্য দেখতে পাবেন;
২। নিজের চাহিদামত খাবার পছন্দ করতে পারবেন;
৩। কিয়স্কে মোট মূল্য তালিকা দেখতে পারবেন;
৪। অ্যাপের মাধ্যমে খাবারের অর্ডার করতে ও টিকেট প্রিন্ট করতে পারবেন;